বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫

Flash Back 2015,____ShAnTo____

#Flash_Back_2015
দুই হাজার পনের সাল,
বাহ্ বাহ্ সেই তো আরেক ইতিহাস,
সে তো শান্ত আর শান্তের সাথের সকলের।।

বললে প্রতিটি দিনের কথা বলতে হয় কিন্তু তা বললে হবে সীমার লঙ্গন কেননা আমি তোমাদের এতো সময় নষ্ট করার কেউ না যা বলবো তা সম্পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিচারণ আশা করি সবাই পাশে থাকবেন কয়েক মিনিটঃ-

এই বছরের কথা বললতে গেলে প্রথমেই আমার প্রিয় ঢাকা সিটি কলেজের নাম চলে আসে,
কলেজের স্মৃতি অনেক মধুর সম্পূর্ণ বছর আমার পাশে ছিল সব বন্ধু যাদের নাম উল্লেখ করলাম না কেননা তাদের নাম আমি হৃদয় দিয়ে উপলব্দি করতে ভালোবাসি।।
এই বছর আমাকে সিটি কলেজের সব বন্ধু ফলোয়ার সার্পোটার শুভাকাঙ্ক্ষী ছোট ভাই থেকে শুরু করে আমার হেটারসদের নিয়ে এই বছর চলে গেছে।।
অনেক ভালোবাসা পেয়েছি,ভালোবেসে দেওয়া নাম শান্ত বস সব থেকে বেশী জ্যোতি ছড়িয়েছে এই বছর।।
আমি ভালোবাসা পেতে ভালোবাসি কারো থেকে সর্বোচ্ছ ভালোবেসেছে এবং পেয়েছি কেউ আমার ভালোবাসাকে ভুল বুঝেছে তা নিতান্ত তাদের একান্ত ব্যাপার।।
এই বছর সব ভাই বোনের জন্মদিন থেকে শুরু করে মা বাবার ২১ বছরের দাম্পত্য জীবন পালন করা ছিল উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান।।
এই বছরে কলেজের শিক্ষকদের সাথে হয়েছে অন্তরে অন্তরে অাত্বীক সম্পর্ক।।
এই বছরের কলেজ জীবনের শেষ ক্লাস করা হয়ে গেছে যা ছিল খুব স্মৃতিময় এবং সেই শেষ ক্লাসে আমি আমার লেখা এবং আবৃতি করা কবিতা "আলবিদা ক্লাসরুম" কবিতাখানা দেশসেরা ১৩ জন শিক্ষক ও সব বন্ধুদের নিয়ে লেখি যা তাদের সামনে বলি।।
এই বছররের ঈদ-উল-ফিতর ছিল খুব স্মরণীয় কেননা তা অতিবাহিত করেছি জেলার রাজা নোয়াখালী এবং নোয়াখালীর মানুষদের সাথে।।
প্রতিটা সময়ের ভেতর কিছু কিছু ঘটনা ছিল আমার জীবনের ঐতিহাসিক ঘটনা,যা ভুলিবার নয়।।
ভাই বোনের মা বাবার পারিপাশ্বিক সকলের ভালোবাসায় আমি শান্ত সবার জন্য সর্বদা নিবেদিত।।
এই বছরের কলেজের সব থেকে ভালোবাসা পাওয়া মুখ হয়ত আমি,
আর আমি সবার কাছে ঋণী তাদের এই অমূল্য ভালোবাসা দেওয়ার জন্য।।
এই বছরে আমাকে নিয়ে অনেকে অনেক কিছু লেখেছে কেউ ভালো কেউবা মন্দ,
আমি বলবো আমার কাজ মানুষ,দেশকে ভালোবাসা এবং তাদের জন্য কাজ করা এতে মন্দের কিছু থাকলে আমি আর কি বলবো।।
এই বছর আমার লেখা,সুর ও গাওয়া গান "প্রতিভার নৌকা সিটি কলেজ যায়" এই গানটা নিয়ে দেশ জুড়ে আলোচনা + সমলোচনা হয়েছে ফেইসবুকসহ বাস্তবিক জীবনে।।
আমার গানের লক্ষ্য ছিল বিনোদন+বাস্তবিক কলেজ জীবন নিয়ে গান।।
অনেক ভালোবাসা পেয়েছি বড় ছোট সমবয়সী সবার থেকে, আমি শুধু তোমাদের জন্য বলবো আজীবনে আমিও তোমাদের জন্য দেশের জন্য কাজ করে যাবো।।
এই বছরের শেষ সময়ে একজন ভালোবাসার মানুষ তার ভালোবাসায় আমাকে সিক্ত করেছে।।
সব মিলিয়ে স্মৃতিময় ঐতিহাসিক দুই হাজার পনের সাল।।

সবার জীবন সুখময় হোক,
এই বছরের দুঃখ ভুলে,
সুখকে সঞ্চয় করে সামনের বছর এগিয়ে যাও তোমরা সবাই এই আমার মনবাসনা।।

আমার লাভারসরা তোমরা আমায় ভালোবাসো আমিও তোমাদের অনেক ভালোবাসি।।

আমার সার্পোটারসরা তোমরা আমাকে সার্পোট করো করে যাও যতদিন পর্যন্ত আমি তোমাদের জন্য কাজ করবো।।

আমার ফলোয়ারসরা তোমরা আমার সব ভালো দিক গুলো নিজের বিবেককে প্রশ্ন করে তবে ফলো করো, আমার কোনো খারাপ কিছু তোমাদের ফলোও করতে হবে না।।

আমার বন্ধুগণ তোরা তো তোরাই,এক একজন সেরা মানুষ,তোদের জন্য অনেক ভালোবাসা।।

আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা তোমাদের ভালো পরামর্শ অামার অনেক কাজে লাগে,
তোমরা আমার কাছে খুব দামী ।।

আমার হেটারসরা তোমাদের ভালো সমলোচনা আমার খুব কাজে লাগে তবে যারা ভুল বুঝো আমাকে তোমাদের জন্য বলবো তোমরা ভুল করছো কেননা শান্ত তোমাদের অনেক ভালোবাসে তোমাদের ভুল ভাঙ্গলে অবশ্যই তোমরা শান্তকে ভালোবাসবা সেই কামনায় রইলাম নতুর বছরে।।

মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আমি কিছুই না,
আল্লাহ্ তুমি সবসময় আমার পাশে থেকে এবং আমার ভালো নিয়ত গুলো পূরণ কইরো।।

শান্ত অনেক অনেক অনেক ভালোবাসে তার এই ছয় প্রকারের মানুষদের জন্য,
#My_Lover <3
#My_Supporters <3
#My_Followers <3
#My_Friends <3
#My_Well_Wishers <3
#My_Haters <3

#Love_You_Almighty_Allah.


মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫

এবারের ১৬ই ডিসেম্বরের মর্মকথা....!!

এবারের ১৬ই ডিসেম্বরের মর্মকথা আরো সম্প্রসারিত।।


বিজয়ের ৪৪ বছর পর এই প্রথম ছিটমহল বাসিন্দারা তারা ছিটমহল বাসিন্দা হিসাবে নয় বরং বাঙালী হিসাবে প্রথম বিজয়ের দিনটি স্মরণ করছে.......!!

এবারের সরকারের শত খারাপ ও ভালো কাজের মধ্যে এটা অবশ্যই এক সফলতা ✌✌✌

মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা প্রতিটি জীবিত ও মৃত মানুষের জন্য আমার শ্রদ্ধা, সম্মান ও দোয়া রহিল।☺☺☺

যারা বেঁচে আছেন তাদের নেক আয়ু এবং মৃত্যুদের জান্নাত দান করুক,মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তা'য়ালা.....!!🌴🌴🌴

আমাদের শুধু একটি মাত্র দিন বা হাতে গোনা কয়দিন তাদের স্মরণ করা উচিত নয় বরং বছরের ৩৬৫ দিন তাদের স্মরণ করা উচিত.......!!👌👌👌

আমি তখন খুশি হই যখন দিবস ব্যতীত কাউকে দেশ ও মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে লেখা হয়,
সর্বদা আমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে চর্চা করলে বাহিরের দেশের সামনে আমাদের অন্য ধরণের ইমেজ তৈরি হবে.......!!👏👏👏

গণ মাধ্যম,সামাজিক মাধ্যম,লেখালেখি করার মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নিজে জেনে মত বিনিময় করতে পারি,
ফেইসবুক অবশ্যই এখন শ্রেষ্ঠ সামাজিক মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত, এটাও মুক্তিযুদ্ধ বিশেয়ক লেখালেখি করার উত্তম মাধ্যম।।🎓🎓🎓


বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৫

VPN দ্বারা ফেইসবুক চলালে,জরিমানা দিতে হবে না।।

"কয়েকদিন ধরে দেখতাছি #VPN Use করার জন্য সরকার ৩ লাখ টাকা জরিমানা নিবে বলে জানিয়েছে এবং অনেকে এই রকম স্টাটাস পোস্ট দিয়েছে যে তাদের থেকে জরিমানা নিয়েছে।"

        এই সম্পূর্ণ তথ্য ভুয়া, সরকার কোনো এই রকম নির্দেশ জারি করেনি।
 
          এটা সত্যি হলে,
আগে অনেক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন Celebraty-দের থেকে আগে নিত,এবং গণ মাধ্যম এ আলোচিত ও সমলোচিত হত।।

           সবসময় ফেইসবুকে কোনো তথ্য পেলে তা যাচাই করে দেখবেন এবং ফেইসবুকে কোনো মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য প্রকাশিত করবেন না।
কেননা ফেইসবুক এখন অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম ও তথ্য সমৃদ্ধ একটি মাধ্যম।।

           ফেইসবুক বন্ধ করার  জন্য সর্বোচ্ছ কারণ
হচ্ছে এই মাধ্যমের মাধ্যমে যাদের রাজাকার বলা হয় বা গণ মাধ্যম যা সরকার কে ভয় করে প্রকাশ করে না,তা সম্পূর্ণ স্বাধিনতায় প্রকাশিত হয়।

           তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক ৫৭ ধারা আইন বাতিলের দাবি জানাই,

আইনটি হলঃ
প্রযুক্তিগতভাবে,
ব্যক্তি, দেশ,সরকার ইত্যদির মানহানির জন্য ১৪ বছরের জেল অনাদায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা।।

       এই আইনটি দ্বারা প্রভাবশালী ব্যক্তিগণ ও
যারা  দোষী মানুষগণকে নিয়ে লেখালেখি করলে বা ছোট কোনো ঘটনা ঘটলে এই আইনের ভেতরে পরে যার জন্য অনে দৌড়-জাপ  করানো হয় এবং বেশি ক্ষেত্রে মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়।।

          ফেইসবুক এর খারাপ ব্যবহার না করে,
আমরা সঠিক ব্যবহার করবো,
এতে আমাদের সকলের জন্য মঙ্গলজনক।।

শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

Pray For France

I.S  < Islam State >  I.S
France এর Paris  হয়ে যাওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।

             I.S হামলা মূল কারণ তারা সিরিয়াতে  বিমান হামলায় সহযোগিতা করার ফলে তারা এই  হামলা করে এবং আরেকটা মূল কারণ তাদের শক্তির জানান দেওয়া।।() আমার মতে ()

              আমরা ফ্রান্সকে শান্তিপ্রিয় দেশ বলে জানি,
আমার জানা মতে তারা কয়েক মাস আগে মসজিদে আজান দেওয়া নিষেধ করা হয়েছে।।

             তারা দোষী আমি মানি কিন্তু ইসলাম কখনই হত্যাকাণ্ডকে প্রশ্রয় দেয় না,
I.S এর মূল লক্ষ ইসলাম প্রচার নয় বরং জঙ্গিবাদ করা এবং তাদের প্রতিষ্ঠিত করা।।

            আমি তীব্র নিন্দা জানাই এই হামলার এবং
সকল সাম্প্রদায়িকতা বাদ দিয়ে বিশ্বের সবায় একসাথে এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ।
_______ এটা কল্পনা নয় বাস্তব করা সম্ভব ______

বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৫

ঐশীর ফাঁসির রায়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আমরা সবায় জানি ঐশী তার বাবা ও মা'কে হত্যা করে এবং পরে সে পুলিশের কাছে ধরা দেয়।

তার এই দোষ করার সময় সে ছিল মাদকাসক্ত।।

তাকে আজ আদালত ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে,
যা পরবর্তীতে কোনো সন্তান বা কেউ হত্যা করার আগে হাজার বার চিন্তা করবে কিন্তু মাদকাসক্ত অবস্থায় কারো মাথা ঠিক থাকে না।

এই হত্যার রায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়া হবে,
এতে এই জগন্য কর্মকান্ড কমবে না।

আমাদের সরকারের উচিত এইরকম হাজার ঐশীদের তাদের আয়ত্তে এনে তাদেরকে আগের মাদকাসক্তবিহীন জীবন ফিরিয়ে দেওয়া এবং আমাদের পিতামাতারও অধিক যত্নবান ও নজরে রাখতে হবে যাতে নতুন কোনো ঐশী না তৈরী হয়।।

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

রাকিব ও রাজন হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।

শিশু রাজন ও শিশু রাকিব হত্যা মামলার নিষ্পত্তি বা রায় দিচ্ছে আজ(০৮.১১.২০১৫) আদালত।

            এর মধ্যে রাকিব হত্যা রায়ের মধ্য দিয়ে দেশের কোনো হত্যা মামলার নিষ্পত্তি মাত্র ৩ মাস কয়েকদিনে হচ্ছে।

            শিশু রাজনকে চুরি করার অপরাধে  পিটিয়ে হত্য করা হয় এবং
শিশু রাকিবকে এক কারখানা থেকে অন্য কারখানায় চাকরি নেওয়ার অপরাধে পাম্পার দিয়ে গ্যাস খাওয়ানোর মাধ্যমে হত্যা করা হয়।

             আমরা সবাই এই দুই শিশু হত্যার জন্য সর্বোচ্ছ রায় ফাঁসি দাবি করি,
যাতে করে এই ধরণের ঘটনা ঘটাতে দোষী একশ বার ভাবনা করবে।।
            
             আমাদের সবায়ের উচিত আমাদের নিজ সন্তান, ভাই,বোনের মত করে অন্য শিশুদের সাথে আচারণ করা।।

শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৫

কলেজের শেষ ক্লাসের কবিতা,"আলবিদা ক্লাসরুম,আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ"

                  "আলবিদা ক্লাসরুম,
            আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ"
              মোঃশরীফুল ইসলাম শান্ত
                 ক্রিং ক্রিং ঘন্টা বাজলো,
                   বেজে উঠেছিল ঘন্টা,
              শুরু হয়েছিল কলেজ জীবন,
          শিক্ষার দশ বছরের সাধনার পর।

                 কোন কলেজে পড় তুমি?
                     ঢাকা সিটি কলেজ,
                কোন সেকশনে পড় তুমি?
         সে যে প্রতিভাবান কর্মাস সেকশন A,
            যার শিক্ষক-শিক্ষিকা বন্ধু-বান্ধব,
সব যে প্রতিভা ভরপুর,ঙ্গানভান্ডার, রসে রসাত্নক,মজার মহান মানুষ।

এখন বলবো আমাদের কর্ণদার ওরা তের জন সেরা শিক্ষক আর,
আমাদের কলেজ সেরা সেকশন আটাত্তর জন বন্ধুসহ কলেজের সবার ইতিকথা।

   কলেজ জীবনের সব থেকে সেরা  মহাপুরুষ ,
সে যে আমাদের দা গ্রেট স্যার শামসুল আরেফিন চৌধুরী স্যার ,
            তিনি আমাদের দেখিয়েছেন পথ,
          জাগিয়েছেন সত্য কথা বলার সাহস,
                     করেছেন মানবসেরা,
                     সে যে কবি সাহ্যিতিক,
               তার লেখায় কথায় আছে প্রাণ,
                তার তুলনা কিছু দিয়ে হয় না,
তার প্রতি কথা আমাদের কাছে এক একটি বাণী।।

          কলেজ জীবনের আরেক বড় পাওয়া,
                 সে যে ওয়ালীউল্লাহ স্যার,
                তিনি খুব বাস্তববাদী মানুষ,
          তার রয়েছে অদম্য ক্ষমতা যেভাবে
    তিনি তার পরিবারকে একাই তুলে এনেছেন,
                    তিনি যে ঙ্গানের ভান্ডার,
                  সে যে হিসাববিঙ্গান রাজা।।

কলেজ জীবনে পেয়েছি আমরা সেকশন A - বাসী,
             সে যে খালেকুজ্জামান স্যার,
        তিনি মহান, আদর্শ আমাদের কাছে,
          সে স্মরণীয় হয়ে থাকবে চিরকাল।

   এই স্বল্প সময়ে আরেকজন শিক্ষা গুরু পাওয়া,
          সে যে আমাদের মাঈনউদ্দিন স্যার,
                 তিনি খুব ব্যস্থ মানুষ তবে,
                যতটুকু পেয়েছি তাকে মোরা,
                 দিয়েছিন সব উজাড় করে।।

                  এই শেষ মুহূর্তে স্বরণ করি,
আমাদের   পারভিন সুলতানা  ম্যাডামের কথা,
              আমরা সবায় শিখেছি ম্যাডাম,
কিভাবে লড়ায় করতে হয় যখন আপন মানুষ লড়ে মৃত্যুর সাথে,
           আপনি হাড়বেন না আমরা জানি,
          আপনি জয়ী হবেন আপন শক্তিতে,
শিখেছি ম্যাডাম, পেয়েছি ম্যাডাম, লড়াই করার সাহস।।

এই অন্তিম সময়ে খুব সম্মানের সাথে মনে পড়ে,
         ইউসুফ আলী চৌধুরী স্যারের কথা,
     তিনি যে বাংলার ভূমিতে ইংরেজী সেরা,
তিনি দেখিয়েছেন পথ কিভাবে মানব সভ্যতা থাকতে পারে শান্তিময়।

             কলেজ জীবনে আরেক পাওয়া,
        সে যে আমাদের আহমেদ শরিফ স্যার,
         সে মাঝে মাঝে যে কথা গুলো বলতো,
              তা হৃদয়ে থাকবে আজীবন ধরে,
যেমন একটা আহমগরা ঠেকে শিখে, বুদ্ধিমানরা দেখে।।

  এই বিদায় ঘন্টার বাজার আগে পড়ে যায় মনে,
       আমাদের ভালোবাসার মাহবুব স্যারকে,
কলেজ জীবনে সব থেকে বেশি জ্বালিয়েছি আপনাকে,
       চাই ক্ষমা,মাপ করে দিবেন আমাদেরকে,
        আমরা মজা না করলে করতেন আপনি,
তাই ত ভালোবেসে আজ সবায় এক সাথে বলবো "আ",
         সারা জনম মনে রাখবো আপনাকে,
যা ঙ্গান দান করেছেন তা দিয়ে সফলতার প্রান্তে
যেতে পারবো মোরা ইনশা আল্লাহ।।

কলেজের শেষ দিকে  আরেক পাওয়া সাবিহা ম্যাম,
       আপনি পড়িছেন মোদের অনেক যত্নে,
            করেন নি প্যাক্টিকালে জ্বালাতন,
              করেছি একটু আকটু ফাজলামি,
করবেন ক্ষমা রাখবো মনে আপনাকে সারা জনম ধরে।

আমাদের যাওয়ার সময় আরেক ভালোবাসার নাম,
                         আনোয়ার স্যার,
                      আপনি রসে রসাত্নক,
                 আপনার কথায় রয়েছে রস,
আপনার নীতি কথা গুলো থাকব মনে আজীবন।

                 কলেজবাসীর শেষ প্রান্তে,
    আরেক প্রিয় শিক্ষকের নাম আবদুর রাজ্জাক,
       আপনি দিয়েছেন আমাদের ভালোবাসা,
                    পড়িয়েছেন অতি যত্নে।

       আমাদের কলেজ জীবনের শেষ মুহূর্তে,
          মনে পড়ে  মুশিউর  স্যার আপনাকে,
               আপনার থেকে পেয়েছি শিক্ষা,
   যা করবে আমাদের সাহায্য, আগীমর সময়ে।

        এই যে শেষ লগনে  শেষ অন্তিম সময়ে,
পড়ে মনে যায় আমাদের Young Star গাইড টিচার কামরুল স্যার আপনাকে,
আপনি এই দেড় বছরে দেন নি আমাদের মনে ব্যথা,
       আগলিয়ে রেখেছেন আমাদের সবায়কে,
থাকবেন আপনি মনে সারা জনম আমাদের এই হৃদয়ে।।

এছাড়াও আমরা সবায় মনে করি সব Proxy Class নিতে আসা স্যার-ম্যাডামসহ,
যারা আমাদের ক্লাস নিয়েছেন এবং পড়ে বদলি হয়েছেন,
তারা আমাদের উজাড় করে ভালোবেসেছে আমরা ভেসেছি ভালো তাদেরকে।।

আমরা বড় ছোট সবায় এক সাথে মনে করি,
প্রয়াত হাফিজ স্যারকে,
এখন এই সম্রাজ্যের দায়িত্বে শাহজাহান স্যার,
তিনি হাফিজ স্যারকে আদর্শ হিসাবে রেখে,
এগিয়ে নিয়ে যাবেন সিটি কলেজের সবায়কে সাফল্যের পথে।।

ক্রিং ক্রিং ঘন্টা বাজার সাথে সাথে,
যেভাবে হয়েছে শুরু আমাদের কলেজ জীবনের,
সেইভাবে আজ ইতি হবে একই ভাবে কলেজের খনিক সময়ের।।

বন্ধু-বান্ধব তোদেরকে শেষ দেড় বছর,
নিয়েছি পরিবারের সদস্যের মতন করে,
তোদের পাশে কাটিয়েছি সময় যা কাটাই নি পরিবারের সাথে।

আমাদের সকলের কলেজ জুড়ে রয়েছে অনেক বন্ধু-বান্ধবী,
আরও রয়েছে সব শিক্ষক-শিক্ষিকা,
আরো রয়েছে আমাদের অতি যত্নে রাখা কর্মাচারীগণ,
সবায়কে আমরা ভালোবেসেছি হৃদয়ের মধ্য থেকে,
                  দেয় নি মনে আঘাত,
তবুও যদি মনে কষ্ট পাও করিও ক্ষমা এই সেকশন - A বাসী প্রতিভা ভরপুর ছেলেদের।

                             দোস্ট,
         তোদের সাথে করেছি অনেক মজা,
তোরা সবায় মনে থাকবি আমার স্মৃতির পাতায়।।

                      সময় যাচ্ছে চলে,
                      সময় যাচ্ছে চলে,
                  আজ এই বিদায়ের দিন,
তারপরে তোদের সাথে হবে না আর আড্ডা ক্লাসরুমে,
    হবে না আড্ডা কলেজ ক্যান্টিন ক্যাম্পাসে,
জমবে না আর আড্ডা হ্যাপি আর্কিডের সামনে,
করা হবে না ক্লাস, সেই সেরা শিক্ষক শিক্ষিকার সাথে।।

                    আলবিদা ক্লাসরুম ৫২২,
         আলবিদা সেকশন A,
                    আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ,
      পারিবো না ভুলিতে তোদের,
                            মরিবার আগে।।

মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৫

সর্বপ্রথম দেশের সব মসজিদ মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিতে হবে --- সুরঞ্জিত

সুরঞ্জিতকে আমরা সবায় কালো বিড়াল নামে চিনি,তার অপকর্মের জন্য এবং তার এইসব মন্তব্যের পর মন্ত্রীসভা থাকে কিভাবে তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন।।

একের পর এক ধর্মবিরোধী মন্তব্য করে এই পর্যন্ত বেশ সমালোচিত হয়েছেন রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত। এবার ঢাকায় ব্লগার ও প্রকাশক খুনের ঘটনায় আবারো ধর্ম অবমাননাকর মন্তব্য করলেন সুরঞ্জিত। দেশের সমসাময়িক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বললেন, “জামাত শিবিররাই এসব খুন খারাবি করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। তাই সর্বপ্রথম দেশের সব মসজিদ মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিতে হবে। যতদিন পর্যন্ত দেশে ধ‍ার্মিকতা থাকবে, ততদিন পর্যন্ত অরাজকতা থামানো যাবেনা।”

সুরঞ্জিতের এই কথাটির বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের অন্যান্য মন্ত্রীরাও ঘৃণাপ্রকাশ করেছেন। অনেকেই বলছেন, “পাগলের মন্তব্য শুনে কি লাভ। ও তো একটা পাগল।” এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের এরকম মন্তব্যের বিপরীতে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখ‍া গেছে।

পরিশেষে আমার বক্তব্য,
মসজিদ মাদ্রাসার জন্য খুন হয় না বরং মাদ্রাসাভিত্তিক প্রকৃত ঙ্গানের অভাবে এইরূপ হয়,
আমাদের সরকারে উচিত মাদ্রাসায় যেনো সঠিক ইসলাম চর্চা করা হয় সেই দিখে খেয়াল রাখা........!!

ইসলাম কখনই জঙ্গিবাদ-এর ধর্ম নয় বরং শান্তির ধর্ম।।

রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০১৫

প্রকাশক হত্য ও তার সামনের মন্তব্যের বিশ্লেষণ।।

হানিফের বক্তব্য স্পষ্ট,
তিনি হতবাক কোনো বাবা কিভাবে সন্তানের বিচার চান না এবং তিনি খুশি তার ছেলের হত্যার জন্য।।

কিন্তু তার বাবা খুব গভীর থেকে বক্তব্যটি করেছেন,
সরকারের বিচারিক কর্যকলাপ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠুনকো তা আবারও প্রমাণিত যা প্রকাশকের বাবার বক্তব্যে সুস্পষ্ট তিনি হত্যাকারীদের প্রশ্রয় নয় বরং গভীরভাবে উপলব্দি করে তিনি তার মন্তব্যটি করেছেন।।

পরিশেষে বলা যায়,
   সরকারের মন্ত্রী এমপিদের কিছু বলার আগে যত্নশীল হওয়া উচিত,
  যা মন চায় তা বলে দিবে বা তদন্তবিহীন দোষী নির্ধারণ করবে তা সমুচিত নয়।।

আমি চাই দোষীদের সুষ্ঠ বিচার হোক এবং আমাদের সর্বোচ্ছ নিরাপত্তা দান করুক সরকার।।

শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৫

HALLOWEEN DAY & অপসংস্কৃতি

HALLOWEEN DAY HALLOWEEN DAY.........!!

বাঙালীর মাঝে যে অপসংস্কৃতি ডুকে যাচ্ছে তার এক নির্দেশন।।
আজকে সামাজিক গণ মাধ্যম ফেইসবুকে দেখলাম অনেক ছেলে মেয়ে নিজের Profile Picture ভূত পেতনির ন্যায় edit বা সেজে ছবি দিচ্ছে।।
আমরা বাঙালি জাতি আমাদের চেহেরা ভূত পেতনির ন্যায় সাজলে মানায় না।।
আমাদের বাংলাদেশ ডিজিটালিস হচ্ছে এর মানে যে অপসংস্কৃতি মেনে ও পালন করতে হবে তা নয়।।
আমরা বাঙালি গর্বে গর্বিত,
আমরা বাঙালি।
আমরা আমাদের ঐতিহ্য ধরে রাখবো এবং অপসংস্কৃতি এই দেশে ডুকতে দিব না,
এইরূপ মনমানসিকতা সৃষ্টি করা একান্ত কাম্য।।

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

অন্ধকারচ্ছন্ন সিহা মুসলিম জাতি ও আশুরা


বিষয়ঃঅন্ধকারাচ্ছন্ন সিহা মুসলিম জাতি ও আশুরা।

আজ পবিত্র আশুরা পালিত হয়েছে।
আজ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো আজকের এই দিনটাকে নিয়ে যা সিহা সুন্নি উভয়ের জন্য গ্রহনযোগ্য ও ভুল ভাঙ্গাবে সিহা জাতিরঃ


আশুরার দিনটি মহরম মাসের ১০ তারিখ পালন করা হয়।এই দিনের তাৎপর্য অনেক নানা ঘটনা ঘটেছিল ও ঘটবে এই দিনটাতে।

আশুরার দিনে মহান আল্লাহ তা'য়ালা পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন,প্রথম মানব আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করেছেন,নবীজির দৌহিত্র বা নাতি হযরত হুসাইন কারবালার ময়দানে শহীদি শাহাদাত বরণ করেন ইত্যাদি ইত্যাদি।

আগে বলে রাখি আমি মুসলিমদের ভেতর কোনো জাত এ বিশ্বাসী নই।

সিহা রা ১০ই মহরম তারা হুসাইনের মৃত্যুর স্বরণ করার জন্য শোকের মাতনে বাঙালীসহ পৃথিবীর আনাচে কানাচে থাকা সিহা মুসলিমগণ তাজিয়া মিছিল ও নিজের শরিরে নিজে আঘাত করে থাকেন।
বাঙালীদের অগ্রাধিকার দিয়ে আজকের আমার লেখা-
সিহা মুসলমানরা আশুরার দিনে হুসাইনি দালানে সমবেত হয় এবং নিজেরা নিজেদের আঘাত করে থাকে।
এটার কোনো মানে হয় না,হুসাইন বা পরে অন্য কেউ বলেন নাই যে নিজেকে নিজে আঘাত করতে হবে এই শোকের দিনে,
তারা ইমাম হুসাইনকে প্রাধান্য দিবে তার চেয়ে বড় ইমাম হল আলী (রঃ) তার মৃত্যু স্বরণ করেন না তারা প্রকৃতপক্ষে তাও উচিন নয়।
আল্লাহর নির্দেশে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর মাধ্যমে কোরআন নাযিল করেন এবং তিনি হাদিস বর্ণনা করে ও মৌন সম্মতি দেন।
আমরা নবীজির জীবনাদর্শন না অনুসরণ করে পরে নিজেদের বানানো ইসলাম অনুসরণ করবো তা ঠিক নয়,
সিহারা ৩ খলিফা রাশেদিনকে মানেন না শুধুমাত্র আলীকে মানে,
সব মিলিয়ে সিহাদের ইসলাম ধর্ম পালন করে ভুল পন্থা অনুযায়ী।
বিশেষ করে তাজিরা মিছিলে নিজের শরীর থেকে অযথা রক্তপাত ঘটানো  কখনই ইসলাম স্বীকৃতি দেয় না।
এই দিনে রোজা নামাজ কোরআন তেলওয়াত করা ভালো ইবাদত।
হুসাইন তিনি মিথ্যার কাছে মাথা নত হয় নি,
তিনি তার জীবন উৎসর্গ করে তা প্রমান করেছেন,
আমাদের উচিত তার জীবনাদর্শন থেকে শিক্ষা নেওয়া যে কখনই মিথ্যার কাছে মাথা নত হওয়া যাবে না নিজের জীবন চলে গেলেও কিন্তু এর মানে এটা দাড়ায় না যে মানত এর জন্য নিজের শরির থেকে নিজে আঘাত করে রক্তপাত ঘটানো নয়।

আশা করি আমার বক্তব্য আপনাদের কাছে সুস্পষ্ট এবং কিছু জানার বা বলার থাকলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন।

আল্লাহ আমাদের ইমানদার মুমিন বান্দা না বানিয়ে কবরে নিও না।
আমিন।

শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

সপ্ন দুই প্রকার।


"ঘুমের মাঝে সপ্ন দেখতে টাকা লাগে না পয়সা লাগে না এবং কি কিছুই লাগে না,

             কিন্তু যে সপ্ন তুমি জেগে দেখো তার জন্য সব প্রয়োজন এবং সর্বাতিরিক্ত প্রয়োজন তোমার ইচ্ছা শক্তি। "


----------- MD_Shariful Islam Shanto

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫

এক সিটি কলেজ পড়ুয়া হিন্দুর প্রশ্নের উত্তর


‪#‎গুরুত্বপূর্ণ_পোস্ট‬

‪#‎অনুরোদ_করলাম_পড়ার_জন্য‬

আমাদের কলেজের এক হিন্দু ছেলে সে আমাকে আগের ইসলামিক পোস্টখানায় ৮টি আল্লাহ ইসলাম মুসলিম নিয়ে প্রশ্ন করেছেন,

আমি তার উত্তর দিব এবং অামি আগেই বলে রাখি ইসলাম ধর্মে মহান আল্লাহ তা'য়ালা অন্য ধর্মকে সম্মান করতে বলেছেন তা আমি অবশ্যই করি.......!!
প্রশ্নঃ

১)তোমাদের আল্লাহ'কে কোন চাদরের তলায় লুকিয়ে থাকে?

উত্তরঃ
আমাদের আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি সর্বশক্তিমান এবং সব কিছুর মালিক। তিনি কোনো চাদরের তলায় নয় বরং তুমি মৃত্যুর পর তাকে আরো ভালোভাবে চিন্তে পারবে এবং সূরা ইখলাস পড়।
প্রশ্নঃ

২)সে নিরাকার কেন?সে কি জেলি জাতীয় কোনো বস্তু নাকি কলয়েড জাতীয় পদার্থ?

উত্তরঃআল্লাহ নিরাকার, তিনি চাহিলে যেমন ইচ্ছা তেমনি হতে পারেন কেননা তিনি সর্বশক্তিমান।তিনি জেলি বস্তুও নয় এবং কলয়েড পদার্থ নয় কোরআন মাজীদ বাংলাতে পড় সব আরো ভালো করে বুঝতে পারবে।
প্রশ্নঃ

৩)সে যদি সর্বশক্তিমান হয় তবে তোমাদের হুক্কাহুয়া মাইকে দিনে ৫ বার ডাকতে হয় কেন,সে কি বধির?

উত্তরঃ আমরা আল্লাহর গোলাম নবীজির মোহাম্মদ (সঃ) উম্মত দিনে ৫ বার আজান দেওয়া হয় কেননা আল্লাহ মহান আমরা তা আযানের মাধ্যমে ঘোষণা করি এবং আল্লাহর রহমতের কুদরতি পদতলে সেজদাহ করি,গোলাম অবশ্যই তার মালিকের অনুগত।
তিনি বধির নয় সব কিছু জানেন এবং শুনেন তিনি আমাদের ধৈর্য ধরতে বলেছেন কারণ এর মাধ্যমে তিনি আমাদের পরিক্ষা করেন।
প্রশ্নঃ

৪)আল্লাহ এত নিষ্ঠুর কেন?কেন সে বিধর্মীদের বুকে ভয় ধরিয়ে দেয়,যাতে তোমরা বাকি বিধর্মীদের মেরে শেষ করে ফেল?যদি আল্লাহ কাফেরদের না সহ্য করতে পারে তবে মুসলমান তুলনায় ৪ গুণ কাফের পাঠালো কেন দুনিয়াতে?

উত্তরঃআল্লাহ নিষ্ঠুর নয় তিনি দয়াবান।মানুষের মধ্যে কাফের ইহুদি সৃষ্টি হয়েছে সব কিছু শয়তানের কাজ,
ছোট একটা গল্প বলি-আল্লাহ মনের ইচ্ছা পূরণ করলো মানুষ সৃষ্টি করবেন তখন তিনি তা করলেন।তারপর আল্লাহ ফেরেশতা, ইবলীস কে সেজদাহ মাথা নত হতে বললেন মানুষের কাছে তখন ফেরেশতাগণ করে কিন্তু ইবলীস করে নাই।
তখন ইবলীস আল্লাহর সাথে চ্যালেন্জ নেই তিনি মানুষদের সব সময় বেপথে খারাপ পথে পরিচালিত করবেন।
আল্লাহ রাজি হোন এবং ইবলীস শয়তানকে মানুষের প্রতি রগে রগে যাওয়ার ক্ষমতা দেন এবং আল্লাহ ঘোষনা দেন যারা আল্লাহকে ভয় করবে মানবে তাদের জন্য বেহেস্ত এবং যারা মানবে না অস্বীকার করবে সৃষ্টিকর্তাকে তারা জাহান্নামে যাবে এবং যুগে যুগে আল্লাহ নবী রাসূল পাঠিয়ে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।
অতিরিক্ত কিছু করা ব্যতিত আল্লাহ হত্যাকে নিষেধ করেছেন,
তাই ৪ গুন বা আরো বেশি কাফের পৃথিবীতে,
সবায় ত আর জান্নাতে যেতে পারবে না তবে শয়তানের সাথে জাহান্নামে থাকব কে।বলে রাখা ভালো এইসবের আগে ইবলিস ছিল সরদার কারণ সব থেকে বেশি তারা আল্লাহর ইবাদত করতো।
প্রশ্নঃ

৫)আর সবায় যদি মুসলিম হয়ে জম্মায় তাকে কেন কৃত্রিমভাবে নুনু কাটতে হয়?আল্লাহর কাছে কি কাঁচি নেই নাকি সে হিজড়া যে তার ক্ষমতা নাই?

উত্তরঃ নাউজুবিল্লাহ,মহান আল্লাহ তায়ালা সর্বশক্তিমান,সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা মহাঙ্গানী।
মুসলমান সুন্নতে খাৎনা করে এর অনেক কারণ আছে,কারণ সুন্নতে খাৎনা না করার ফলে বিয়ের পর আপনারা যে অসম্ভব যন্ত্রণা পান তা না বললেই নয়।
আল্লাহ যদি প্রথম থেকে সব ঠিক করে দিতেন তবে শয়তান তার ইচ্ছামত কাজ করতে পারতো না,তাই পৃথিবীতে আসার পর একজন ব্যাক্তি সব জেনে শুনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে,বিশ্বে এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি অন্য ধর্ম থেকে যে ধর্ম গ্রহণ করে তা হচ্ছে ইসলাম।
তাই আল্লাহ তা'য়ালা এইভাবে আমাদের প্রেরণ করে।
প্রশ্নঃ

৬)আর কে তোমাদের নবী মোহাম্মদ,সে নাকি আল্লাহর নবী?আল্লাহর নবী হলে সে কেন বুড়ো বয়সে ৬ বছরের শিশু আয়েশা কে বিয়ে করছেন?

উত্তরঃহ্যাঁ হযরত মোহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর নবী ও রাসূল। তিনি পৃথিবীর মাঝে শ্রেষ্ঠ মানব।
আমরা এখন যারা মুসলমান আছি সবায় তার উম্মত এবং নবীজি আমাদের পাপি মুসলমানদের জন্য উম্মতদের জন্য হাশরের ময়দানে কাঁনবে আমাদের জান্নাতে পাঠানোর জন্য সেই সময় কিনা সবায় বলবে ইয়া নাফসি মানে আমি কাউকে চিনি না।
তিনি ৬ বছরের আয়েশা বিয়ে করার সবচেয়ে বড় কারণ হল তার মৃত্যুর পর হাদিস কোরআন ব্যাখ্যা করার জন্য কেউ লাগতো তাই তিনি বিয়ে করেন এবং মৃত্যুর পর তার স্ত্রী ব্যাখ্যা করেন অনেক হাদিস।
প্রশ্নঃ

৭)নবী (সঃ) কেন সব মিলিয়ে ১৫-১৬ টা বিয়ে করেন?কেন সে ইহুদী দাসিদের লুটেপুটে খেল?তোমাদের নবীদের চরিত্র এইরকম কেন?তাহলে আল্লাহ কি নারী লোভী,কামুক?

উত্তরঃ নবিজী (সঃ) প্রতিটা বিয়া করার পিছনে সুনিদ্দিষ্ঠ কারণ রয়েছে।
আপনি হাদিস পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন,
আয়েশাটার টা ত বলেই দিলাম যার জন্য এত মাথা ব্যাথা আপনার।
তিনি কোনো ইহুদীদাসিদের লুটেপুটে খায় নি এবং নবীদির চরিত্র ঠিকই আছে আপনার ভাষা ঠিক নেই।আল্লাহ তা'য়ালা মানুষের যা প্রয়োজন হয় তার উপরে তার কিছুই লাগে না।
নবীদির জীবন কাহিনী অনুযায়ী চললে আজ আমাদের পৃথিবীতে এত হাঙ্গামা আহাকার রাহজানি ধর্ষণ ইত্যাদি হত না।
প্রশ্নঃ

৮)বিধর্মীরা যদি আল্লাহ নবীকে নিয়ে প্রশ্ন করে তাকে কেন চাপাতি নিয়ে মারতে যাও?কেন রির্পোট করে তার ফেইসবুক আইডি বন্ধ করে দেও?আল্লাহ কি এতটাই নপুংসক যে নিজের হাতে মারতে পারে না?

উত্তরঃ আল্লাহ এবং নবীকে নিয়ে প্রশ্ন করলে মারতে যাই না,
আমরা বরং তোমাদের আগে বুঝাই যখন দেখা যায় তোমাদের মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ শয়তানে ঘ্রাস করেছে তখন মারা হয়,কেননা আল্লাহর ভূখন্ডে তাকে বুঝানোর পরও সে গালি দিবে আল্লাহকে নাবিজীকে তা হয় না।এবং হানাহানীর বিরুদ্ধে আমরা,আমরা শান্তিপ্রিয় মুসলমান।আমারা দাওয়াত দি ইসলামের।
অতি বেয়াদবি খারাপ ভাষা ব্যবহারের কারণে ফেইসবুকে রির্পোট করা হয় এবং তার আগে অবশ্যই তার দোষ ধরিয়ে দেওয়া হয় এবং বুঝানো হয়।
আমরা আল্লাহর গোলাম,
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন,
আগেই বলেছি ইবলিস এবং আল্লাহর গল্পটা তারই জন্য আল্লাহ সব সময় গজব নাজিল করেন না।।
আমার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে আমি আশাবাদি আপনি খুশি হবেন এবং ইসলাম গ্রহণ করবেন।।
সকল অন্য ধর্মের মানুষকে আমার পক্ষ থেকে ইসলামের দাওয়াত রহিল,
ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর আপনি অবহিলিত হলে তার দায় ভার আমি নিবো এবং আখিরাতে মৃত্যুর পর জান্নাত হবে তোমাদের ঠিকানা।।
তোমাদের কাছে এই ছোট প্রয়াসের মাধ্যমে ইসলামের বাণী পৌঁছিয়ে দিলাম তোমরা অন্য ধর্মের লোকের ভেবে চিন্তা করে ইসলাম গ্রহণ করো।।
অবশ্যই বাংলাদেশের সবায় না হোক বেশিরভাগ মানুষ তোমায় সাহায্য করবে এবং আখিরাতে তুমি আমার কথার সাথে সব মিলিয়ে দেখ জান্নাত পাবেই তুমি।
তাই এখনই,

"লাইইলাহা ইল্লালাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"

আল্লাহ ছাড়া মাবূদ নেই হয়রত মোহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর রাসূল।
বাক্যটি পড়ে ইসলাম গ্রহণ করো।।
ফেইসবুকে ছেলেটির কমেন্টের স্ক্রিনশট