বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৫

VPN দ্বারা ফেইসবুক চলালে,জরিমানা দিতে হবে না।।

"কয়েকদিন ধরে দেখতাছি #VPN Use করার জন্য সরকার ৩ লাখ টাকা জরিমানা নিবে বলে জানিয়েছে এবং অনেকে এই রকম স্টাটাস পোস্ট দিয়েছে যে তাদের থেকে জরিমানা নিয়েছে।"

        এই সম্পূর্ণ তথ্য ভুয়া, সরকার কোনো এই রকম নির্দেশ জারি করেনি।
 
          এটা সত্যি হলে,
আগে অনেক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন Celebraty-দের থেকে আগে নিত,এবং গণ মাধ্যম এ আলোচিত ও সমলোচিত হত।।

           সবসময় ফেইসবুকে কোনো তথ্য পেলে তা যাচাই করে দেখবেন এবং ফেইসবুকে কোনো মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য প্রকাশিত করবেন না।
কেননা ফেইসবুক এখন অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম ও তথ্য সমৃদ্ধ একটি মাধ্যম।।

           ফেইসবুক বন্ধ করার  জন্য সর্বোচ্ছ কারণ
হচ্ছে এই মাধ্যমের মাধ্যমে যাদের রাজাকার বলা হয় বা গণ মাধ্যম যা সরকার কে ভয় করে প্রকাশ করে না,তা সম্পূর্ণ স্বাধিনতায় প্রকাশিত হয়।

           তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক ৫৭ ধারা আইন বাতিলের দাবি জানাই,

আইনটি হলঃ
প্রযুক্তিগতভাবে,
ব্যক্তি, দেশ,সরকার ইত্যদির মানহানির জন্য ১৪ বছরের জেল অনাদায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা।।

       এই আইনটি দ্বারা প্রভাবশালী ব্যক্তিগণ ও
যারা  দোষী মানুষগণকে নিয়ে লেখালেখি করলে বা ছোট কোনো ঘটনা ঘটলে এই আইনের ভেতরে পরে যার জন্য অনে দৌড়-জাপ  করানো হয় এবং বেশি ক্ষেত্রে মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়।।

          ফেইসবুক এর খারাপ ব্যবহার না করে,
আমরা সঠিক ব্যবহার করবো,
এতে আমাদের সকলের জন্য মঙ্গলজনক।।

শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

Pray For France

I.S  < Islam State >  I.S
France এর Paris  হয়ে যাওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।

             I.S হামলা মূল কারণ তারা সিরিয়াতে  বিমান হামলায় সহযোগিতা করার ফলে তারা এই  হামলা করে এবং আরেকটা মূল কারণ তাদের শক্তির জানান দেওয়া।।() আমার মতে ()

              আমরা ফ্রান্সকে শান্তিপ্রিয় দেশ বলে জানি,
আমার জানা মতে তারা কয়েক মাস আগে মসজিদে আজান দেওয়া নিষেধ করা হয়েছে।।

             তারা দোষী আমি মানি কিন্তু ইসলাম কখনই হত্যাকাণ্ডকে প্রশ্রয় দেয় না,
I.S এর মূল লক্ষ ইসলাম প্রচার নয় বরং জঙ্গিবাদ করা এবং তাদের প্রতিষ্ঠিত করা।।

            আমি তীব্র নিন্দা জানাই এই হামলার এবং
সকল সাম্প্রদায়িকতা বাদ দিয়ে বিশ্বের সবায় একসাথে এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ।
_______ এটা কল্পনা নয় বাস্তব করা সম্ভব ______

বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৫

ঐশীর ফাঁসির রায়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আমরা সবায় জানি ঐশী তার বাবা ও মা'কে হত্যা করে এবং পরে সে পুলিশের কাছে ধরা দেয়।

তার এই দোষ করার সময় সে ছিল মাদকাসক্ত।।

তাকে আজ আদালত ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে,
যা পরবর্তীতে কোনো সন্তান বা কেউ হত্যা করার আগে হাজার বার চিন্তা করবে কিন্তু মাদকাসক্ত অবস্থায় কারো মাথা ঠিক থাকে না।

এই হত্যার রায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়া হবে,
এতে এই জগন্য কর্মকান্ড কমবে না।

আমাদের সরকারের উচিত এইরকম হাজার ঐশীদের তাদের আয়ত্তে এনে তাদেরকে আগের মাদকাসক্তবিহীন জীবন ফিরিয়ে দেওয়া এবং আমাদের পিতামাতারও অধিক যত্নবান ও নজরে রাখতে হবে যাতে নতুন কোনো ঐশী না তৈরী হয়।।

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

রাকিব ও রাজন হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।

শিশু রাজন ও শিশু রাকিব হত্যা মামলার নিষ্পত্তি বা রায় দিচ্ছে আজ(০৮.১১.২০১৫) আদালত।

            এর মধ্যে রাকিব হত্যা রায়ের মধ্য দিয়ে দেশের কোনো হত্যা মামলার নিষ্পত্তি মাত্র ৩ মাস কয়েকদিনে হচ্ছে।

            শিশু রাজনকে চুরি করার অপরাধে  পিটিয়ে হত্য করা হয় এবং
শিশু রাকিবকে এক কারখানা থেকে অন্য কারখানায় চাকরি নেওয়ার অপরাধে পাম্পার দিয়ে গ্যাস খাওয়ানোর মাধ্যমে হত্যা করা হয়।

             আমরা সবাই এই দুই শিশু হত্যার জন্য সর্বোচ্ছ রায় ফাঁসি দাবি করি,
যাতে করে এই ধরণের ঘটনা ঘটাতে দোষী একশ বার ভাবনা করবে।।
            
             আমাদের সবায়ের উচিত আমাদের নিজ সন্তান, ভাই,বোনের মত করে অন্য শিশুদের সাথে আচারণ করা।।

শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৫

কলেজের শেষ ক্লাসের কবিতা,"আলবিদা ক্লাসরুম,আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ"

                  "আলবিদা ক্লাসরুম,
            আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ"
              মোঃশরীফুল ইসলাম শান্ত
                 ক্রিং ক্রিং ঘন্টা বাজলো,
                   বেজে উঠেছিল ঘন্টা,
              শুরু হয়েছিল কলেজ জীবন,
          শিক্ষার দশ বছরের সাধনার পর।

                 কোন কলেজে পড় তুমি?
                     ঢাকা সিটি কলেজ,
                কোন সেকশনে পড় তুমি?
         সে যে প্রতিভাবান কর্মাস সেকশন A,
            যার শিক্ষক-শিক্ষিকা বন্ধু-বান্ধব,
সব যে প্রতিভা ভরপুর,ঙ্গানভান্ডার, রসে রসাত্নক,মজার মহান মানুষ।

এখন বলবো আমাদের কর্ণদার ওরা তের জন সেরা শিক্ষক আর,
আমাদের কলেজ সেরা সেকশন আটাত্তর জন বন্ধুসহ কলেজের সবার ইতিকথা।

   কলেজ জীবনের সব থেকে সেরা  মহাপুরুষ ,
সে যে আমাদের দা গ্রেট স্যার শামসুল আরেফিন চৌধুরী স্যার ,
            তিনি আমাদের দেখিয়েছেন পথ,
          জাগিয়েছেন সত্য কথা বলার সাহস,
                     করেছেন মানবসেরা,
                     সে যে কবি সাহ্যিতিক,
               তার লেখায় কথায় আছে প্রাণ,
                তার তুলনা কিছু দিয়ে হয় না,
তার প্রতি কথা আমাদের কাছে এক একটি বাণী।।

          কলেজ জীবনের আরেক বড় পাওয়া,
                 সে যে ওয়ালীউল্লাহ স্যার,
                তিনি খুব বাস্তববাদী মানুষ,
          তার রয়েছে অদম্য ক্ষমতা যেভাবে
    তিনি তার পরিবারকে একাই তুলে এনেছেন,
                    তিনি যে ঙ্গানের ভান্ডার,
                  সে যে হিসাববিঙ্গান রাজা।।

কলেজ জীবনে পেয়েছি আমরা সেকশন A - বাসী,
             সে যে খালেকুজ্জামান স্যার,
        তিনি মহান, আদর্শ আমাদের কাছে,
          সে স্মরণীয় হয়ে থাকবে চিরকাল।

   এই স্বল্প সময়ে আরেকজন শিক্ষা গুরু পাওয়া,
          সে যে আমাদের মাঈনউদ্দিন স্যার,
                 তিনি খুব ব্যস্থ মানুষ তবে,
                যতটুকু পেয়েছি তাকে মোরা,
                 দিয়েছিন সব উজাড় করে।।

                  এই শেষ মুহূর্তে স্বরণ করি,
আমাদের   পারভিন সুলতানা  ম্যাডামের কথা,
              আমরা সবায় শিখেছি ম্যাডাম,
কিভাবে লড়ায় করতে হয় যখন আপন মানুষ লড়ে মৃত্যুর সাথে,
           আপনি হাড়বেন না আমরা জানি,
          আপনি জয়ী হবেন আপন শক্তিতে,
শিখেছি ম্যাডাম, পেয়েছি ম্যাডাম, লড়াই করার সাহস।।

এই অন্তিম সময়ে খুব সম্মানের সাথে মনে পড়ে,
         ইউসুফ আলী চৌধুরী স্যারের কথা,
     তিনি যে বাংলার ভূমিতে ইংরেজী সেরা,
তিনি দেখিয়েছেন পথ কিভাবে মানব সভ্যতা থাকতে পারে শান্তিময়।

             কলেজ জীবনে আরেক পাওয়া,
        সে যে আমাদের আহমেদ শরিফ স্যার,
         সে মাঝে মাঝে যে কথা গুলো বলতো,
              তা হৃদয়ে থাকবে আজীবন ধরে,
যেমন একটা আহমগরা ঠেকে শিখে, বুদ্ধিমানরা দেখে।।

  এই বিদায় ঘন্টার বাজার আগে পড়ে যায় মনে,
       আমাদের ভালোবাসার মাহবুব স্যারকে,
কলেজ জীবনে সব থেকে বেশি জ্বালিয়েছি আপনাকে,
       চাই ক্ষমা,মাপ করে দিবেন আমাদেরকে,
        আমরা মজা না করলে করতেন আপনি,
তাই ত ভালোবেসে আজ সবায় এক সাথে বলবো "আ",
         সারা জনম মনে রাখবো আপনাকে,
যা ঙ্গান দান করেছেন তা দিয়ে সফলতার প্রান্তে
যেতে পারবো মোরা ইনশা আল্লাহ।।

কলেজের শেষ দিকে  আরেক পাওয়া সাবিহা ম্যাম,
       আপনি পড়িছেন মোদের অনেক যত্নে,
            করেন নি প্যাক্টিকালে জ্বালাতন,
              করেছি একটু আকটু ফাজলামি,
করবেন ক্ষমা রাখবো মনে আপনাকে সারা জনম ধরে।

আমাদের যাওয়ার সময় আরেক ভালোবাসার নাম,
                         আনোয়ার স্যার,
                      আপনি রসে রসাত্নক,
                 আপনার কথায় রয়েছে রস,
আপনার নীতি কথা গুলো থাকব মনে আজীবন।

                 কলেজবাসীর শেষ প্রান্তে,
    আরেক প্রিয় শিক্ষকের নাম আবদুর রাজ্জাক,
       আপনি দিয়েছেন আমাদের ভালোবাসা,
                    পড়িয়েছেন অতি যত্নে।

       আমাদের কলেজ জীবনের শেষ মুহূর্তে,
          মনে পড়ে  মুশিউর  স্যার আপনাকে,
               আপনার থেকে পেয়েছি শিক্ষা,
   যা করবে আমাদের সাহায্য, আগীমর সময়ে।

        এই যে শেষ লগনে  শেষ অন্তিম সময়ে,
পড়ে মনে যায় আমাদের Young Star গাইড টিচার কামরুল স্যার আপনাকে,
আপনি এই দেড় বছরে দেন নি আমাদের মনে ব্যথা,
       আগলিয়ে রেখেছেন আমাদের সবায়কে,
থাকবেন আপনি মনে সারা জনম আমাদের এই হৃদয়ে।।

এছাড়াও আমরা সবায় মনে করি সব Proxy Class নিতে আসা স্যার-ম্যাডামসহ,
যারা আমাদের ক্লাস নিয়েছেন এবং পড়ে বদলি হয়েছেন,
তারা আমাদের উজাড় করে ভালোবেসেছে আমরা ভেসেছি ভালো তাদেরকে।।

আমরা বড় ছোট সবায় এক সাথে মনে করি,
প্রয়াত হাফিজ স্যারকে,
এখন এই সম্রাজ্যের দায়িত্বে শাহজাহান স্যার,
তিনি হাফিজ স্যারকে আদর্শ হিসাবে রেখে,
এগিয়ে নিয়ে যাবেন সিটি কলেজের সবায়কে সাফল্যের পথে।।

ক্রিং ক্রিং ঘন্টা বাজার সাথে সাথে,
যেভাবে হয়েছে শুরু আমাদের কলেজ জীবনের,
সেইভাবে আজ ইতি হবে একই ভাবে কলেজের খনিক সময়ের।।

বন্ধু-বান্ধব তোদেরকে শেষ দেড় বছর,
নিয়েছি পরিবারের সদস্যের মতন করে,
তোদের পাশে কাটিয়েছি সময় যা কাটাই নি পরিবারের সাথে।

আমাদের সকলের কলেজ জুড়ে রয়েছে অনেক বন্ধু-বান্ধবী,
আরও রয়েছে সব শিক্ষক-শিক্ষিকা,
আরো রয়েছে আমাদের অতি যত্নে রাখা কর্মাচারীগণ,
সবায়কে আমরা ভালোবেসেছি হৃদয়ের মধ্য থেকে,
                  দেয় নি মনে আঘাত,
তবুও যদি মনে কষ্ট পাও করিও ক্ষমা এই সেকশন - A বাসী প্রতিভা ভরপুর ছেলেদের।

                             দোস্ট,
         তোদের সাথে করেছি অনেক মজা,
তোরা সবায় মনে থাকবি আমার স্মৃতির পাতায়।।

                      সময় যাচ্ছে চলে,
                      সময় যাচ্ছে চলে,
                  আজ এই বিদায়ের দিন,
তারপরে তোদের সাথে হবে না আর আড্ডা ক্লাসরুমে,
    হবে না আড্ডা কলেজ ক্যান্টিন ক্যাম্পাসে,
জমবে না আর আড্ডা হ্যাপি আর্কিডের সামনে,
করা হবে না ক্লাস, সেই সেরা শিক্ষক শিক্ষিকার সাথে।।

                    আলবিদা ক্লাসরুম ৫২২,
         আলবিদা সেকশন A,
                    আলবিদা ঢাকা সিটি কলেজ,
      পারিবো না ভুলিতে তোদের,
                            মরিবার আগে।।

মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৫

সর্বপ্রথম দেশের সব মসজিদ মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিতে হবে --- সুরঞ্জিত

সুরঞ্জিতকে আমরা সবায় কালো বিড়াল নামে চিনি,তার অপকর্মের জন্য এবং তার এইসব মন্তব্যের পর মন্ত্রীসভা থাকে কিভাবে তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন।।

একের পর এক ধর্মবিরোধী মন্তব্য করে এই পর্যন্ত বেশ সমালোচিত হয়েছেন রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত। এবার ঢাকায় ব্লগার ও প্রকাশক খুনের ঘটনায় আবারো ধর্ম অবমাননাকর মন্তব্য করলেন সুরঞ্জিত। দেশের সমসাময়িক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বললেন, “জামাত শিবিররাই এসব খুন খারাবি করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। তাই সর্বপ্রথম দেশের সব মসজিদ মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিতে হবে। যতদিন পর্যন্ত দেশে ধ‍ার্মিকতা থাকবে, ততদিন পর্যন্ত অরাজকতা থামানো যাবেনা।”

সুরঞ্জিতের এই কথাটির বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের অন্যান্য মন্ত্রীরাও ঘৃণাপ্রকাশ করেছেন। অনেকেই বলছেন, “পাগলের মন্তব্য শুনে কি লাভ। ও তো একটা পাগল।” এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের এরকম মন্তব্যের বিপরীতে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখ‍া গেছে।

পরিশেষে আমার বক্তব্য,
মসজিদ মাদ্রাসার জন্য খুন হয় না বরং মাদ্রাসাভিত্তিক প্রকৃত ঙ্গানের অভাবে এইরূপ হয়,
আমাদের সরকারে উচিত মাদ্রাসায় যেনো সঠিক ইসলাম চর্চা করা হয় সেই দিখে খেয়াল রাখা........!!

ইসলাম কখনই জঙ্গিবাদ-এর ধর্ম নয় বরং শান্তির ধর্ম।।

রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০১৫

প্রকাশক হত্য ও তার সামনের মন্তব্যের বিশ্লেষণ।।

হানিফের বক্তব্য স্পষ্ট,
তিনি হতবাক কোনো বাবা কিভাবে সন্তানের বিচার চান না এবং তিনি খুশি তার ছেলের হত্যার জন্য।।

কিন্তু তার বাবা খুব গভীর থেকে বক্তব্যটি করেছেন,
সরকারের বিচারিক কর্যকলাপ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠুনকো তা আবারও প্রমাণিত যা প্রকাশকের বাবার বক্তব্যে সুস্পষ্ট তিনি হত্যাকারীদের প্রশ্রয় নয় বরং গভীরভাবে উপলব্দি করে তিনি তার মন্তব্যটি করেছেন।।

পরিশেষে বলা যায়,
   সরকারের মন্ত্রী এমপিদের কিছু বলার আগে যত্নশীল হওয়া উচিত,
  যা মন চায় তা বলে দিবে বা তদন্তবিহীন দোষী নির্ধারণ করবে তা সমুচিত নয়।।

আমি চাই দোষীদের সুষ্ঠ বিচার হোক এবং আমাদের সর্বোচ্ছ নিরাপত্তা দান করুক সরকার।।