শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৫

HALLOWEEN DAY & অপসংস্কৃতি

HALLOWEEN DAY HALLOWEEN DAY.........!!

বাঙালীর মাঝে যে অপসংস্কৃতি ডুকে যাচ্ছে তার এক নির্দেশন।।
আজকে সামাজিক গণ মাধ্যম ফেইসবুকে দেখলাম অনেক ছেলে মেয়ে নিজের Profile Picture ভূত পেতনির ন্যায় edit বা সেজে ছবি দিচ্ছে।।
আমরা বাঙালি জাতি আমাদের চেহেরা ভূত পেতনির ন্যায় সাজলে মানায় না।।
আমাদের বাংলাদেশ ডিজিটালিস হচ্ছে এর মানে যে অপসংস্কৃতি মেনে ও পালন করতে হবে তা নয়।।
আমরা বাঙালি গর্বে গর্বিত,
আমরা বাঙালি।
আমরা আমাদের ঐতিহ্য ধরে রাখবো এবং অপসংস্কৃতি এই দেশে ডুকতে দিব না,
এইরূপ মনমানসিকতা সৃষ্টি করা একান্ত কাম্য।।

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

অন্ধকারচ্ছন্ন সিহা মুসলিম জাতি ও আশুরা


বিষয়ঃঅন্ধকারাচ্ছন্ন সিহা মুসলিম জাতি ও আশুরা।

আজ পবিত্র আশুরা পালিত হয়েছে।
আজ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো আজকের এই দিনটাকে নিয়ে যা সিহা সুন্নি উভয়ের জন্য গ্রহনযোগ্য ও ভুল ভাঙ্গাবে সিহা জাতিরঃ


আশুরার দিনটি মহরম মাসের ১০ তারিখ পালন করা হয়।এই দিনের তাৎপর্য অনেক নানা ঘটনা ঘটেছিল ও ঘটবে এই দিনটাতে।

আশুরার দিনে মহান আল্লাহ তা'য়ালা পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন,প্রথম মানব আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করেছেন,নবীজির দৌহিত্র বা নাতি হযরত হুসাইন কারবালার ময়দানে শহীদি শাহাদাত বরণ করেন ইত্যাদি ইত্যাদি।

আগে বলে রাখি আমি মুসলিমদের ভেতর কোনো জাত এ বিশ্বাসী নই।

সিহা রা ১০ই মহরম তারা হুসাইনের মৃত্যুর স্বরণ করার জন্য শোকের মাতনে বাঙালীসহ পৃথিবীর আনাচে কানাচে থাকা সিহা মুসলিমগণ তাজিয়া মিছিল ও নিজের শরিরে নিজে আঘাত করে থাকেন।
বাঙালীদের অগ্রাধিকার দিয়ে আজকের আমার লেখা-
সিহা মুসলমানরা আশুরার দিনে হুসাইনি দালানে সমবেত হয় এবং নিজেরা নিজেদের আঘাত করে থাকে।
এটার কোনো মানে হয় না,হুসাইন বা পরে অন্য কেউ বলেন নাই যে নিজেকে নিজে আঘাত করতে হবে এই শোকের দিনে,
তারা ইমাম হুসাইনকে প্রাধান্য দিবে তার চেয়ে বড় ইমাম হল আলী (রঃ) তার মৃত্যু স্বরণ করেন না তারা প্রকৃতপক্ষে তাও উচিন নয়।
আল্লাহর নির্দেশে হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর মাধ্যমে কোরআন নাযিল করেন এবং তিনি হাদিস বর্ণনা করে ও মৌন সম্মতি দেন।
আমরা নবীজির জীবনাদর্শন না অনুসরণ করে পরে নিজেদের বানানো ইসলাম অনুসরণ করবো তা ঠিক নয়,
সিহারা ৩ খলিফা রাশেদিনকে মানেন না শুধুমাত্র আলীকে মানে,
সব মিলিয়ে সিহাদের ইসলাম ধর্ম পালন করে ভুল পন্থা অনুযায়ী।
বিশেষ করে তাজিরা মিছিলে নিজের শরীর থেকে অযথা রক্তপাত ঘটানো  কখনই ইসলাম স্বীকৃতি দেয় না।
এই দিনে রোজা নামাজ কোরআন তেলওয়াত করা ভালো ইবাদত।
হুসাইন তিনি মিথ্যার কাছে মাথা নত হয় নি,
তিনি তার জীবন উৎসর্গ করে তা প্রমান করেছেন,
আমাদের উচিত তার জীবনাদর্শন থেকে শিক্ষা নেওয়া যে কখনই মিথ্যার কাছে মাথা নত হওয়া যাবে না নিজের জীবন চলে গেলেও কিন্তু এর মানে এটা দাড়ায় না যে মানত এর জন্য নিজের শরির থেকে নিজে আঘাত করে রক্তপাত ঘটানো নয়।

আশা করি আমার বক্তব্য আপনাদের কাছে সুস্পষ্ট এবং কিছু জানার বা বলার থাকলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন।

আল্লাহ আমাদের ইমানদার মুমিন বান্দা না বানিয়ে কবরে নিও না।
আমিন।

শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

সপ্ন দুই প্রকার।


"ঘুমের মাঝে সপ্ন দেখতে টাকা লাগে না পয়সা লাগে না এবং কি কিছুই লাগে না,

             কিন্তু যে সপ্ন তুমি জেগে দেখো তার জন্য সব প্রয়োজন এবং সর্বাতিরিক্ত প্রয়োজন তোমার ইচ্ছা শক্তি। "


----------- MD_Shariful Islam Shanto

বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৫

এক সিটি কলেজ পড়ুয়া হিন্দুর প্রশ্নের উত্তর


‪#‎গুরুত্বপূর্ণ_পোস্ট‬

‪#‎অনুরোদ_করলাম_পড়ার_জন্য‬

আমাদের কলেজের এক হিন্দু ছেলে সে আমাকে আগের ইসলামিক পোস্টখানায় ৮টি আল্লাহ ইসলাম মুসলিম নিয়ে প্রশ্ন করেছেন,

আমি তার উত্তর দিব এবং অামি আগেই বলে রাখি ইসলাম ধর্মে মহান আল্লাহ তা'য়ালা অন্য ধর্মকে সম্মান করতে বলেছেন তা আমি অবশ্যই করি.......!!
প্রশ্নঃ

১)তোমাদের আল্লাহ'কে কোন চাদরের তলায় লুকিয়ে থাকে?

উত্তরঃ
আমাদের আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনি সর্বশক্তিমান এবং সব কিছুর মালিক। তিনি কোনো চাদরের তলায় নয় বরং তুমি মৃত্যুর পর তাকে আরো ভালোভাবে চিন্তে পারবে এবং সূরা ইখলাস পড়।
প্রশ্নঃ

২)সে নিরাকার কেন?সে কি জেলি জাতীয় কোনো বস্তু নাকি কলয়েড জাতীয় পদার্থ?

উত্তরঃআল্লাহ নিরাকার, তিনি চাহিলে যেমন ইচ্ছা তেমনি হতে পারেন কেননা তিনি সর্বশক্তিমান।তিনি জেলি বস্তুও নয় এবং কলয়েড পদার্থ নয় কোরআন মাজীদ বাংলাতে পড় সব আরো ভালো করে বুঝতে পারবে।
প্রশ্নঃ

৩)সে যদি সর্বশক্তিমান হয় তবে তোমাদের হুক্কাহুয়া মাইকে দিনে ৫ বার ডাকতে হয় কেন,সে কি বধির?

উত্তরঃ আমরা আল্লাহর গোলাম নবীজির মোহাম্মদ (সঃ) উম্মত দিনে ৫ বার আজান দেওয়া হয় কেননা আল্লাহ মহান আমরা তা আযানের মাধ্যমে ঘোষণা করি এবং আল্লাহর রহমতের কুদরতি পদতলে সেজদাহ করি,গোলাম অবশ্যই তার মালিকের অনুগত।
তিনি বধির নয় সব কিছু জানেন এবং শুনেন তিনি আমাদের ধৈর্য ধরতে বলেছেন কারণ এর মাধ্যমে তিনি আমাদের পরিক্ষা করেন।
প্রশ্নঃ

৪)আল্লাহ এত নিষ্ঠুর কেন?কেন সে বিধর্মীদের বুকে ভয় ধরিয়ে দেয়,যাতে তোমরা বাকি বিধর্মীদের মেরে শেষ করে ফেল?যদি আল্লাহ কাফেরদের না সহ্য করতে পারে তবে মুসলমান তুলনায় ৪ গুণ কাফের পাঠালো কেন দুনিয়াতে?

উত্তরঃআল্লাহ নিষ্ঠুর নয় তিনি দয়াবান।মানুষের মধ্যে কাফের ইহুদি সৃষ্টি হয়েছে সব কিছু শয়তানের কাজ,
ছোট একটা গল্প বলি-আল্লাহ মনের ইচ্ছা পূরণ করলো মানুষ সৃষ্টি করবেন তখন তিনি তা করলেন।তারপর আল্লাহ ফেরেশতা, ইবলীস কে সেজদাহ মাথা নত হতে বললেন মানুষের কাছে তখন ফেরেশতাগণ করে কিন্তু ইবলীস করে নাই।
তখন ইবলীস আল্লাহর সাথে চ্যালেন্জ নেই তিনি মানুষদের সব সময় বেপথে খারাপ পথে পরিচালিত করবেন।
আল্লাহ রাজি হোন এবং ইবলীস শয়তানকে মানুষের প্রতি রগে রগে যাওয়ার ক্ষমতা দেন এবং আল্লাহ ঘোষনা দেন যারা আল্লাহকে ভয় করবে মানবে তাদের জন্য বেহেস্ত এবং যারা মানবে না অস্বীকার করবে সৃষ্টিকর্তাকে তারা জাহান্নামে যাবে এবং যুগে যুগে আল্লাহ নবী রাসূল পাঠিয়ে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।
অতিরিক্ত কিছু করা ব্যতিত আল্লাহ হত্যাকে নিষেধ করেছেন,
তাই ৪ গুন বা আরো বেশি কাফের পৃথিবীতে,
সবায় ত আর জান্নাতে যেতে পারবে না তবে শয়তানের সাথে জাহান্নামে থাকব কে।বলে রাখা ভালো এইসবের আগে ইবলিস ছিল সরদার কারণ সব থেকে বেশি তারা আল্লাহর ইবাদত করতো।
প্রশ্নঃ

৫)আর সবায় যদি মুসলিম হয়ে জম্মায় তাকে কেন কৃত্রিমভাবে নুনু কাটতে হয়?আল্লাহর কাছে কি কাঁচি নেই নাকি সে হিজড়া যে তার ক্ষমতা নাই?

উত্তরঃ নাউজুবিল্লাহ,মহান আল্লাহ তায়ালা সর্বশক্তিমান,সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা মহাঙ্গানী।
মুসলমান সুন্নতে খাৎনা করে এর অনেক কারণ আছে,কারণ সুন্নতে খাৎনা না করার ফলে বিয়ের পর আপনারা যে অসম্ভব যন্ত্রণা পান তা না বললেই নয়।
আল্লাহ যদি প্রথম থেকে সব ঠিক করে দিতেন তবে শয়তান তার ইচ্ছামত কাজ করতে পারতো না,তাই পৃথিবীতে আসার পর একজন ব্যাক্তি সব জেনে শুনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে,বিশ্বে এখন পর্যন্ত সব থেকে বেশি অন্য ধর্ম থেকে যে ধর্ম গ্রহণ করে তা হচ্ছে ইসলাম।
তাই আল্লাহ তা'য়ালা এইভাবে আমাদের প্রেরণ করে।
প্রশ্নঃ

৬)আর কে তোমাদের নবী মোহাম্মদ,সে নাকি আল্লাহর নবী?আল্লাহর নবী হলে সে কেন বুড়ো বয়সে ৬ বছরের শিশু আয়েশা কে বিয়ে করছেন?

উত্তরঃহ্যাঁ হযরত মোহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর নবী ও রাসূল। তিনি পৃথিবীর মাঝে শ্রেষ্ঠ মানব।
আমরা এখন যারা মুসলমান আছি সবায় তার উম্মত এবং নবীজি আমাদের পাপি মুসলমানদের জন্য উম্মতদের জন্য হাশরের ময়দানে কাঁনবে আমাদের জান্নাতে পাঠানোর জন্য সেই সময় কিনা সবায় বলবে ইয়া নাফসি মানে আমি কাউকে চিনি না।
তিনি ৬ বছরের আয়েশা বিয়ে করার সবচেয়ে বড় কারণ হল তার মৃত্যুর পর হাদিস কোরআন ব্যাখ্যা করার জন্য কেউ লাগতো তাই তিনি বিয়ে করেন এবং মৃত্যুর পর তার স্ত্রী ব্যাখ্যা করেন অনেক হাদিস।
প্রশ্নঃ

৭)নবী (সঃ) কেন সব মিলিয়ে ১৫-১৬ টা বিয়ে করেন?কেন সে ইহুদী দাসিদের লুটেপুটে খেল?তোমাদের নবীদের চরিত্র এইরকম কেন?তাহলে আল্লাহ কি নারী লোভী,কামুক?

উত্তরঃ নবিজী (সঃ) প্রতিটা বিয়া করার পিছনে সুনিদ্দিষ্ঠ কারণ রয়েছে।
আপনি হাদিস পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন,
আয়েশাটার টা ত বলেই দিলাম যার জন্য এত মাথা ব্যাথা আপনার।
তিনি কোনো ইহুদীদাসিদের লুটেপুটে খায় নি এবং নবীদির চরিত্র ঠিকই আছে আপনার ভাষা ঠিক নেই।আল্লাহ তা'য়ালা মানুষের যা প্রয়োজন হয় তার উপরে তার কিছুই লাগে না।
নবীদির জীবন কাহিনী অনুযায়ী চললে আজ আমাদের পৃথিবীতে এত হাঙ্গামা আহাকার রাহজানি ধর্ষণ ইত্যাদি হত না।
প্রশ্নঃ

৮)বিধর্মীরা যদি আল্লাহ নবীকে নিয়ে প্রশ্ন করে তাকে কেন চাপাতি নিয়ে মারতে যাও?কেন রির্পোট করে তার ফেইসবুক আইডি বন্ধ করে দেও?আল্লাহ কি এতটাই নপুংসক যে নিজের হাতে মারতে পারে না?

উত্তরঃ আল্লাহ এবং নবীকে নিয়ে প্রশ্ন করলে মারতে যাই না,
আমরা বরং তোমাদের আগে বুঝাই যখন দেখা যায় তোমাদের মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ শয়তানে ঘ্রাস করেছে তখন মারা হয়,কেননা আল্লাহর ভূখন্ডে তাকে বুঝানোর পরও সে গালি দিবে আল্লাহকে নাবিজীকে তা হয় না।এবং হানাহানীর বিরুদ্ধে আমরা,আমরা শান্তিপ্রিয় মুসলমান।আমারা দাওয়াত দি ইসলামের।
অতি বেয়াদবি খারাপ ভাষা ব্যবহারের কারণে ফেইসবুকে রির্পোট করা হয় এবং তার আগে অবশ্যই তার দোষ ধরিয়ে দেওয়া হয় এবং বুঝানো হয়।
আমরা আল্লাহর গোলাম,
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন,
আগেই বলেছি ইবলিস এবং আল্লাহর গল্পটা তারই জন্য আল্লাহ সব সময় গজব নাজিল করেন না।।
আমার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে আমি আশাবাদি আপনি খুশি হবেন এবং ইসলাম গ্রহণ করবেন।।
সকল অন্য ধর্মের মানুষকে আমার পক্ষ থেকে ইসলামের দাওয়াত রহিল,
ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর আপনি অবহিলিত হলে তার দায় ভার আমি নিবো এবং আখিরাতে মৃত্যুর পর জান্নাত হবে তোমাদের ঠিকানা।।
তোমাদের কাছে এই ছোট প্রয়াসের মাধ্যমে ইসলামের বাণী পৌঁছিয়ে দিলাম তোমরা অন্য ধর্মের লোকের ভেবে চিন্তা করে ইসলাম গ্রহণ করো।।
অবশ্যই বাংলাদেশের সবায় না হোক বেশিরভাগ মানুষ তোমায় সাহায্য করবে এবং আখিরাতে তুমি আমার কথার সাথে সব মিলিয়ে দেখ জান্নাত পাবেই তুমি।
তাই এখনই,

"লাইইলাহা ইল্লালাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"

আল্লাহ ছাড়া মাবূদ নেই হয়রত মোহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর রাসূল।
বাক্যটি পড়ে ইসলাম গ্রহণ করো।।
ফেইসবুকে ছেলেটির কমেন্টের স্ক্রিনশট